অনলাইনডেস্ক:- বিশ্বের৬০জন সেরা দাড়ি ওয়ালা মানুষের মধ্যে জায়গা করে নিলেন ব্রিটিশ শিখ নারী হরনামকউর। হরমোনের ভারসাম্য জনিত সমস্যার কারণে ১১বছর বয়সে দাড়ি গজায় হরনামের।বহু কটাক্ষের পরও নিজের দাড়ি কাটেন নিতিনি। আর এখন সেরা দাড়ি ওয়ালা মানুষের পোর্ট্রেটের মধ্যে স্থান পাবেতাঁর পোর্ট্রেট।
লন্ডনে প্রদর্শিত হবে ৬০জনের পোর্ট্রেট।পলিসিস্টিকও ভারিসিনড্রোমের কারণে দাড়ি প্রথমে মুখে দাড়ি গজায়হর নামের।পরেতা হাতও বুকেও ছড়িয়ে পড়ে। জন্ম সূ্ত্রে শিখছিলেন না তিনি।কিন্তু স্কুল, কলেজেক্রমাগতকটাক্ষ, এমনকী, ইন্টারনেটেখুনেরহুমকিপাওয়ারপরতিনিশিখধর্মেরূপান্তরেরসিদ্ধান্তনেন।শিখধর্মেচুলএবংদাড়িকাটানিষিদ্ধ।২৩বছরেরশিক্ষিকাহরনামবললেন, “আমি আর কখনই ফিরে যাবনা, দাড়িও কাটব না। কারণ ভগবান আমাকে এভাবেই তৈরি করেছেন এবংনিজেকে নিয়ে আমিখুশি।আমিনিজেকেভালোবাসতেশিখেছিআরএখনকোনোকিছুইআমাকেটলাতেপারবেনা।”
ইউটিউবের মাধ্যমে নিজেরবক্তব্য জানিয়েছেন হরনাম। তবে ব্যাপার টামোটে ওসহজ ছিলনা।কৈশোরে অপমান সহ্যকরতে না পেরে ওয়াক্সিং, ব্লিচিং, শেভিংয়ের সাহায্য নিয়েছেন তিনি।বহুবছর ধরে আত্মবিশ্বাস জুটিয়েছেন তিনি।ফটোগ্রাফার ব্রুক এলব্যাঙ্ক জানালেন, “ইন্টারনেটে অসাধারণ মানুষদের খুঁজে বের করি আমরা।খবর: জিনিউজ, হরনামসত্যিই একজন অসাধারণ মানুষ।হরনামযে ভাবে নিজেকেগ্রহণ করেছেনতা অভাবনীয়।”