অনলাইন ডেস্ক,জি নিউজঃ- মিস ইউনিভার্স হওয়ার আগে ও পরে গাব্রিয়াল ইজলারভেনেজুয়েলার সুন্দরী গাব্রিয়াল ইজলার ২০১৩ সালের মিস ইউনিভার্স মুকুট জয় করেন। সম্প্রতি নানা মহলে প্রশ্ন উঠেছে, তাঁর এই সৌন্দর্য কি প্রাকৃতিক নাকি প্লাস্টিক সার্জারির ভেলকিবাজি? ইজলারের মুকুট জয়ের আগে ও পরের ছবির নাক ও ঠোঁটের দিকে লক্ষ করলে অন্তত এমন সন্দেহ মনে উঁকি দেবেই। ছবি দুটি পাশাপাশি রেখে দেখলে মনে হবে, বিশ্বসুন্দরী হওয়ার আগে নাক এবং ঠোঁটে কসমেটিক সার্জারি করিয়েছিলেন ইজলার। শুধু ইজলারই নন, আরও অনেক বিশ্ব সুন্দরীই এ রকম অভিযোগের সম্মুখীন হয়েছেন। বিশেষত ভেনেজুয়েলার সুন্দরীদের ক্ষেত্রে চেহারার ত্রুটি সরানোর জন্য শল্যচিকিত্সা নেওয়ার ঘটনা খুবই সাধারণ ঘটনা। ভেনেজুয়েলার সৌন্দর্যবিষয়ক সংগঠন মিস ভেনেজুয়েলা অরগানাইজেশনের সভাপতি (যিনি ‘সৌন্দর্যের রাজা’ হিসেবে বিশ্বজুড়ে পরিচিত) ওসমেল সৌসা দেশটির সুন্দরীদের মান নির্ণয়ে মুখ্য ভূমিকা পালন করেন।সৌসার তত্ত্বাবধানে থাকা সুন্দরীরা এ পর্যন্ত সাতটি মিস ইউনিভার্স মুকুট এবং ছয়টি মিস ওয়ার্ল্ড ও মিস ইন্টারন্যাশনাল জিতেছেন। তাঁদের মধ্যকার অনেক সুন্দরী চেহারা ও দেহ সৌষ্ঠবকে আকর্ষণীয় রূপ দিতে শল্যচিকিত্সা নিয়েছেন। বিউটি কুইনরা নিজেদের পছন্দেই ছুরি-কাঁচির নিচে যান বলে সবাই ধারণা করেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য যে দেশটির বহু কিশোরী বাধ্য হয়ে কসমেটিক সার্জারি করে থাকে। এমনকি যৌবনে পা দেওয়ার আগেই অনেকের স্তনে শল্যচিকিত্সা চালিয়ে তাঁদের ‘উন্নত বক্ষা’ করে তোলা হয়। সূত্র:- টাইমস অব ইন্ডিয়া। তাঃ-২৩ নভেম্বর, ২০১৩
মিস ইউনিভার্স ইজলার প্লাস্টিক সুন্দরী
Share This