জি নিউজ ডেস্ক ঃ এলাকার চিহ্নত কিছু সন্ত্রাসী জহিরূল ইসলাম বাবুকে বাসা থেকে ডেকে নিয়ে স্থানীয় তালতলা মসজিদের পাশে নিয়ে নির্মম ভাবে কুপিয়ে ফেলে রেখে যায়। ওর আর্তচিৎকারে আশেপাশের লোকজন ছুটে আসে। তখন সন্ত্রাসীরা ওকে ফেলে পালিয়ে যায়। উনি তের নং ওয়ার্ড যুবলীগের কর্মী ছিরেন। লোক জনেরা জহিরুলকে নিয়ে দশ নম্বরে অবস্থিত গ্লাক্সি হাসপাতালে নিয়ে যায়। ওখান থেকে শরমিতাতে নিয়ে যাওয়া হয়। ওখানকার ডাক্তাররা তাকে মৃত ঘোষনা করেন। তার ভাই তাজুল ইসলাম জানান বুথবার বেলা বারটার দিকে তাকে বাসা থেকে ডেকে নিয়ে যাওয়া হয়। জহিরুল দু’বছর আগে বিয়ে করেছিলেন।তিনি মুন্সিগঞ্জের অধিবাসি কাজি সিরাজুল ইসলামের চারছেলের মধ্যে ও ছিল সবার ছোট। তার ভাই বলেন স্থানীয় সন্ত্রাসী এমদাদ এক ব্যাক্তিকে ছুড়ি মারলে বাবু ওকে পুলিশে ধরিয়ে দেয়। তারই জের ধরে বাবু খুন হয়েছে বলে সবাই ধারনা করছে। কারন এলাকা বাসি এমদাদ মনির ও শহিদুল্লাহকে দেখেছে পালিয়ে যেতে। এরা এলাকার চিহ্নিত ছিনতাই কারি চাঁদাবাজ ও সন্ত্রাসী। মিরপুর থানার ওসি জানায় খুনিদের গ্রেফতারে জোর প্রচেষ্টা চলছে।