লাশের সাথে আসেন আব্দুল জলিলের স্ত্রী রেহানা জলিল ও তার দুই মেয়ে জুলি ও জেসি। বিমান বন্দরে গ্রহনের সময় তার ছেলে নিজাম উদ্দিন জলিল উপস্থিত ছিলেন।
এসময় আওয়ামী লীগ নেতাদের মধ্যে ছিলেন সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, সভাপতিমন্ডলীর সদস্য মোহাম্মদ নাসিম, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল-আলম হানিফ, জাহাঙ্গীর কবীর নানক, সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, আহমদ হোসেন, কেন্দ্রীয় নেতা আমিনুল ইসলাম, সুজিত রায় নন্দী, নারী ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ড. শিরিন শারমিন, আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে নাহিদ রাজ্জাক এমপি, রহমত উল্লাহ এমপি, ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন এমপি, আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক আব্দুল মান্নান ও সহযোগী সংগঠনের কেন্দ্রীয় নেতারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন। ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতারা, মার্কেন্টাইল ব্যাংকের কর্মকর্ত-কর্মচারি এবং পরিবারের অন্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। বিমান বন্দরের আনুষ্ঠানিকতা শেষে লাশ নেয়া হয় রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালের হিমঘরে।
দলের নেতা-কর্মীরা এসময় জলিলের কফিনে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টায় মার্কেন্টাইল ব্যাংকের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে, সকাল ১০টায় ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউস্থ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ফুলেল শ্রদ্ধা নিবেদনের পর বেলা সোয়া ১১টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় প্রথম নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে রাষ্ট্রপতি মো. জিল্লুর রহমান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার প্রতি শ্রদ্ধা জানাবেন।