জানাগেছে, ২০১৩ অর্থ বছর গাইবান্ধা সাব-রেজিস্ট্রার অফিসে জাবেদা উত্তোলন করতে ৩৮০ টাকা নেয়া হলে চলতি বছরে তা বাড়িয়ে ১ হাজার ২শ টাকা পর্যন্ত হাতিয়ে নিচ্ছে। এসব অনিয়মের ব্যাপারে প্রতিবাদ করলে সাব-রেজিস্ট্রার এছাহাক আলী মন্ডল এলাকার সন্ত্রাসী যুবকদের লেলিয়ে দিয়ে বেদরধক মারপিট করেন নকল নবিশ শরিফকে। এ ছাড়া দলিল সম্পাদনের ব্যাপারে বিভিন্ন অজুহাতে ক্রেতা ও বিক্রেতার কাছে হাতিয়ে নিচ্ছে মোটা অংকের অর্থ। এছাহাক আলী মন্ডলের পোস্টিং সাঘাটায় উপজেলায় হলেও তিনি ফুলছড়ি উপজেলা সাব রেজিস্ট্রার হিসেবেও দায়িত্ব পালন করতেন। এর বাইরেও তিনি এখন গাইবান্ধা সদর সাব রেজিস্ট্রার হিসেবে সপ্তাহে বুধ ও বৃহস্পতিবার অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করছেন। অতিরিক্ত দায়িত্ব গ্রহনের পর থেকেই নকল নবিশদের মাধ্যমে জাবেদা উত্তোলনে ১ হাজার ২শ টাকা করে গ্রহন করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। সাব রেজিস্ট্রার এছাহাক আলী মন্ডল অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন সব অফিসে কম বেশি অনিয়ম দূনীতি হয়ে থাকে।