চট্রগ্রামের বসুমতি আনোয়ারা সিটির প্রতারনা থেকে সাবধান !

জিনিউজঃ গরীব দুখিদের একমাত্র সম্বল ধানের জমি দখল করে বসুমতি আনোয়ারা সিটি প্রকল্প নির্মাণ চলছেই। এব্যাপারে ইতি পূর্বে স’ানীয় পত্র পত্রিকায় একাধিক বার সংবাদ প্রকাশ হলোও তাদের প্রতারণা থামেনি। তবে প্রতারকরা কিছু দিন আত্নগোপনে থাকারপর আবারো তাদের কর্মকান্ড চালাচ্ছে বলে একটি সুত্র জানিয়েছেন। জমি বিক্রেতাদের কাছ থেকে কয়েক কোটি টাকার জমি হাতিয়ে নেওয়ার পর তারা জমির মালিকদের টাকা না দিয়ে গা ঢাকা দিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। আর যারা টাকা চাইতে তোড়জোড় করছে তাদেরকে নানা ভাবে হয়রানী করা হচ্ছে। এমনকি তাদের পালিত সন্ত্রাস, মাসত্মান দ্বারা জীবন নাশের হুমকি ধামকি দিচ্ছে। সেই সাতে তাদের একদল নিজস্ব লাঠিয়াল বাহিনী এলাকায় জমি গুলো পাহাড়া দিচ্ছে যাতে প্রকৃত মালিকরা যেন অবস’ান করতে না পারে। প্রলোভনের ফাঁদে ফেলে গ্রাহকদের প্রায় দুপুরে নিয়ে আসা হচ্ছে প্রকল্প পরিদর্শনে।
এলাকাবাসী সুত্রে জানাগেছে, তথাকথিত হাউজিং কোম্পানী হীরাঝিল প্রপার্টি ডেভেলপরেমন্ট (প্রাঃ) কোং লিমিটেড আনোয়ারার ঝিওরী জানে আলী সড়ক থেকে মোজাহার দোভাষী সড়ক প্রকাশ চেয়ারম্যানঘাটা সড়ক পর্যনত্ম বর্তমান আনোয়ারা-বাঁশখালী  সড়কের পশ্চিম পার্শ্বে বিসর্ত্মীন ধানের জমির উপর কথিত প্রকল্পের অবস্থান দেখিয়ে গ্রহকদের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। প্রকল্পের অধীনে আছে মোট ৮টি পস্নট সর্ম্পুন ধানের জমির উপর। ১নং সাইন বোডের যেখানে বসুমতি আনোয়ারা সিটির অফিস করা হচ্ছে তার সামনের প্রায় ১০০ ফুট রোড সেন্ট হাইওয়ের জায়গা। কোনে ধরনের অনুমতি ছাড়া বসুমতি কর্তৃপড়্গ তা দখল করে রেখেছে। ২ নং সাইন বোর্ডের দড়্গিনে এবং ৩নং সাইন বোর্ডের উত্তরে যে জায়গাটি বসুমতি প্রকল্পের দাবি করছে সেটি একটি শশ্নান। হিন্দু সম্প্রাদয়ের লোকেরা এ বিষয়ে যথাযথ কর্তৃপড়্গের হসত্মড়্গেপ কামনা করছে। অন্যদিকে ৭নং সাইনবোর্ড যে এক গন্ডা জায়গার উপর তোলা হয়েছে সেটির মালিক একজন হিন্দু। ওমদা মিয়া নামের এক স’ানীয় ভূমিদস্যু জায়গাটি দীর্ঘদিন জোরপূর্বক দখল করে রেখেছে। পরে বসুমতি কর্তৃপড়্গের সাথে ৪০ হাজার টাকার বায়নানামা করে ৭ নং সাইনবোর্ডটি তোলা হয়। স্থানীয় জমির মালিকরা বসুমতি কতৃূপড়্গের কাছে জমি বিক্রি করতে গেলে প্রথমে জমির মালিকদের দলিলের ফটোকপি নিয়ে পরে যোগাযোগ করতে বলা হয়। পরে যোগাযোগ করলে কানিপ্রতি ৭-৮ লাখ টাকার উপরে জমি ক্রয় করা তাদের পড়্গে সম্ভব নয় বলে জানানো হয়। অথচ প্রকল্প এলাকায় প্রতি কানি জায়গার দাম ৮০ লাখ টাকার উপরে। সব মিলিয়ে পুরো প্রকল্পের ব্যাপারটি সাধারন জনগনের সাথে ধোঁকা ছাড়া আর কিছুই নয় এমনটাই জানিয়েছেন সাধারণ ভুক্তভোগি জনগন। এদিকে সহজ কিসিত্মতে পস্নট দেওয়ার আশ্বাসে গ্রাহকদের কাছ থেকে প্রায় ৫ কৌটি টাকা হাতিয়ে নেওয়া হলেও এখনো পর্যনত্ম প্রকল্পের পরিবেশ ছাড়পত্র পায়নি এই কোম্পানি। ড়্গতিগ্রস্ত জমির মালিকও গ্রহকেরা এদের বিরম্নদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য প্রস’তি চালিয়ে যাচ্চে বলে জানাগেছে।

Exit mobile version