জানাগেছে, কালাই উপজেলায় মুড়াইল গ্রামের হতদরিদ্র মোঃ হবিবর আলীর কন্যা বৃষ্টি কালাই মহিলা ডিগ্রী কলেজে এইচ,এস,সি ২য় বর্ষের ছাত্রী। সে কলেজে আসা যাওয়ার পথে একই উপজেলার মোঃ আনিছুর রহমান (মাষ্টার) এর নারীলোভী পুত্র মোঃ সাজ্জাদুর রহমান রানুর সাথে প্রেমের সম্পর্ক হয়। যার ধারাবাহিকতায় গত শনিবার দুপুরে কালাই বাসস্ট্যান্ড চত্তর থেকে রানু বৃষ্টিকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে মোটর সাইকেল যোগে নিশ্চিতা বাজারে তার নিজ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের চাতালের গদি ঘরে নিয়ে যায়। এরপর বৃষ্টিকে একা পেয়ে তাকে তার ইচ্ছার বিরোদ্ধে দৈহিক মেলামেশা করে। এরপর লম্পট রানু তাকে ভয়ভীতি দেখিয়ে তার চাতালের গদিঘর থেকে তাড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু সে সময় বৃষ্টি সেখান থেকে বিয়ের কাবিন না করে যাবেনা বলে সাপ সাফ জানিয়ে দিলে রানুর বিপাকে পড়ে। ফওে মুহূর্তে ঘটনাটি আশে পার্শ্বেও লোক জনের মাঝে ছড়িয়ে পড়লে রানুর থলের বিড়াল বেরিয়ে যায়। এক পর্যায়ে রানু প্রেমিকা বৃষ্টিকে নির্যাতন করওে সে জ্ঞান হাড়িয়ে ফেলে পরে তাকে জেলা আধুনিক হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নেওয়া হয়। এরিপোর্ট রিখা পর্যনত্ম বৃষ্টি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। এদিকে স্থানীয় কতিপয় ঘুষখোর মাতব্বররা বিষটি নিয়ে বৃষ্টির পরিবারের সদস্যদেও কাছে যেয়ে রাতারাতি সালিশ বৈঠকে ১,৭০,০০০/- টাকা দিয়ে আপোষ করে। কিন্তু এদিকে এখবর প্রেমিকা বৃষ্টি জানতে পেরে বার বার হাসপাতাল বেডেই জ্ঞান হারাচ্ছে। আর প্রলোভ বকছে আমি এ মুখ দেখাবো কি করে। আমার এ মুখ আত্বীয় স্বজনদেও দেখানোর চেয়ে আত্নহত্যা করা আনেক ভাল। এখন স্থানীয় সচেতন মহলের প্রশ্ন? দেশে একরপর এক এমন আর কতজন মেয়ে ইজ্জত হারাবে। যদি টাকা দিয়েই ধর্ষণেরমত জঘন্যতম অপকর্মেও বিষয়ে পার পেয়ে যায়। তবে এদেশে নারী নির্যাতন আইন থেকেই কি? লাভ হলো।
সম্পাদনা/নূরনবী আহমেদ /১৭.৩৫ঘ /১৭ফেব্রয়ারি