জানা গেছে, ইফতার মাহফিলে বিএনপি নেতারা বক্তব্য রাখার সময় হঠাৎ করেই আওয়ামী লীগের নেতারা মঞ্চে উপবিষ্ট বিএনপি নেতাদের ওপর হামলা চালায়। এ হামলায় নেতৃত্ব দেয় ডাঙ্গা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো. কামাল, যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. আরিফ ও ছাত্রলীগ সভাপতি দেলোয়ার হোসেন দেলু। আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের প্রায় ২ শতাধিক কর্মী দা, ছেনি ও রামদা নিয়ে ইফতার মাহফিলে এলোপাতাড়ি হামলা চালায় ও বিএনপি নেতাকর্মীদের মারধর করে। এ সময় তারা প্যান্ডেল ও মঞ্চ ভাঙচুর করে ইফতার সামগ্রী ছিনিয়ে নেয়। হামলায় কমপক্ষে বিএনপির ১০ জন নেতাকর্মী আহত হয়। এ সময় বিএনপির নেতাকর্মীরা ড. আব্দুল মঈন খানকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেয়।
এতে ডাঙ্গা ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শাকিল, ছাত্রদল কর্মী জামাল, যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মনির হোসেন, বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো: জামান, ডিসি বাবুলসহ ১০ জন আহত হয়। আহতরা বিভিন্ন ক্লিনিকে ভর্তি হয়েছে।
পলাশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম আজাদ জানান, ইফতার মাহফিলের প্রধান অতিথি বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সাবেক মন্ত্রী ড. আব্দুল মঈন খান উল্লেখিত স্থানে পৌঁছার পূর্বেই প্রতিপক্ষের দলের লোকজন হামলা চালিয়ে প্যান্ডেল ভাংচুর ও ইফতার সামগ্রী মাটিতে ফেলে দেয়।খবর:শীর্ষ নিউজ, হামলার বিষয়ে আব্দুল মঈন খান বলেন, আমাদের পূর্ব নির্ধারিত ইফতার মাহফিলে আওয়ামী লীগের ২ শতাধিক সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা হামলা চালিয়ে প্যান্ডেল ও মঞ্চ ভাংচুর করে ইফতার ছিনিয়ে নেয় এবং আমার নেতাকর্মীদের উপর হামলা চালায়।