কারণ সে জানত বাইরেটা যেমনই দেখাক আসলে সে একজন পুরুষ। পুরুষের সঙ্গে যৌন সম্পর্কে তাঁর কোনও সুখ আসে না। কিন্তু সমাজের চোখে যেহেতু সে মহিলা তাই ইচ্ছার বিরুদ্ধেই সে জোর করে তাঁর স্বামীর সঙ্গে যৌন সম্পর্ক করত, বলা ভাল করতে বাধ্য হত।
এই বিষয়টা তাঁকে এত কষ্ট দিত যে, সে আত্মহত্যা করার কথাও ভাবতে শুরু করল। পরে অবশ্য মত বদলায়। নিজের স্বামীকে ডিভোর্স দেওয়ার পর মহিলার ‘ছদ্মবেশ’ঝেড়ে সে ডাক্তারি উপায়ে সেক্স পরিবর্তন করে পুরুষে পরিণত হয়।
২০১৫ সালের শুরুতেই সে এই কাজটা করে। এখন দু সন্তানের মা অলিভার বনে গেছেন দু সন্তানের বাবা। সে এখন দারুণ খুশি। একজন গার্লফ্রেন্ডও পেয়ে গেছেন তিনি। ক’মাসের মধ্যে হয়তো বিয়েও করবেন। তবে কী, অসুবিধাটা যা পোহাতে হচ্ছে সন্তানদের। এতদিন যাকে তারা মা বলত তাকেই এখন ডাকতে হচ্ছে বাবা বলে। আসল অসুবিধাটা এখানেই বলে অসুবিধা।সূত্র : ইন্টারনেট