আন্তর্জাতিক রেড ক্রস ও রেড ক্রিসেন্ট বলেছে, রাজধানী কাঠমান্ডুর চেয়েও পাশের জেলাগুলোতে ক্ষয়ক্ষতি বেশি হয়েছে। সিন্ধুপালচক জেলার প্রধান শহর চাওতারা ঘুরে এসে আন্তর্জাতিক ত্রাণকর্মীরা জানিয়েছেন, ওই শহরের ৯০ শতাংশ ঘর-বাড়ী ধ্বংস হয়ে গেছে। হাসপাতাল ধসে পড়েছে। বেঁচে যাওয়া লোকজন খালি হাতে ধ্বংসস্তুপ সরানোর চেষ্টা করছেন এবং তারা ভাবছেন এখনও হয়তো তাদের স্বজনদের কেউ কেউ বেঁচে আছেন।
কাঠমান্ডুর বাইরের এলাকাগুলোতেও ব্যাপক সংখ্যক মানুষের প্রাণহানি হয়েছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এ কারণে মৃতের সংখ্যা আরও অনেক বাড়তে পারে। ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা দশ হাজার ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে গত বুধবার দেশটির প্রধানমন্ত্রী সুশীল কৈরালা জানিয়েছেন। একইসঙ্গে তিনি তিন দিনের জাতীয় শোক ঘোষণা করেন। গত ২৫ এপ্রিল নেপালে ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প হয়েছে।সূত্র:রেডিও তেহরান