এর জের ধরে মকবুল মোল্যার নেতৃত্বে মোরশেদ, মাসুদ, আলামিন, জাহাঙ্গীর, বসির, লিমনসহ ১০/১২ জন দূর্বৃত্ত হাসান কাজী (৪৮)কে বেধড়ক মারপিট করে। এ সময় দু’পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার সময় শত শত লোকজনদের সামনে প্রতিপক্ষের সাহাবুদ্দিন মোল্যা (২৩) পিস্তল বের করে গুলি বর্ষণের চেষ্টা করে পালিয়ে যায়।
ঘটনার পর জয়পুর ইউপি আ’লীগের সভাপতি সামছু মোল্যা অভিযুক্ত সাহাবুদ্দিন মোল্যার বাড়িতে গিয়ে পিস্তলের ব্যাপারে চাপ দিলে তার পরিবারের সদস্যরা সভাপতির হাতে একটি খেলনা পিস্তল তুলে দেন। হাসান কাজী অভিযোগ করে বলেন, অভিযুক্ত সাহাবুদ্দিন মোল্যা বিএনপি-জামায়াত রাজনীতির সাথে সংশি¬ষ্ট। বাজারের শত শত লোকজনদের সামনে সে পিস্তল বের করে গুলি বর্ষণের চেষ্টা করে। অথচ, অভিযুক্ত সাহাবুদ্দিন পুলিশকে খেলনা পিস্তল দিয়ে সত্য ঘটনাকে ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা চালিয়েছে। খবর পেয়ে লোহাগড়া থানার উপ-পরিদর্শক (এস আই) নয়ন পাটোয়ারীর নেতৃত্বে একদল পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদশন করেন এবং খেলনা পিস্তলটি উদ্ধার করেন। উপ-পরিদর্শক নয়ন পাটোয়ারী বলেন, এ বিষয়ে অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।