এবারে ঘটেছে নতুন ব্যত্যয়। এবার বহিষ্কার নয় দল থেকে পদত্যাগ করলেন বিএনএফ’র কেন্দ্রিয় আহবায়ক কমিটির সদস্য ও কুষ্টিয়া জেলা আহবায়ক আবদুল্লাহ জিয়া। বিএনএফ এর প্রথম ব্যক্তি উদ্দ্যেগে ও ব্যক্তিগত অর্থ খরচের মাধ্যমে কুষ্টিয়া-৩ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী হিসেবে জনগণের সর্মথন চাওয়া বিষয়ক পোষ্টার-ফেষ্টুন দিয়ে রাজধানী ঢাকা ও কুষ্টিয়া জেলায় ব্যপক প্রচার ও প্রচারণার মাধ্যমে নিজেকে বিএনএফ এর একজন বিশ্বস্থ ও দলীয় আস্থাভাজন নেতা হওয়া সত্তে¡ও তিনি এ পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নেন। তিনি বিএনএফ এর ফেসবুকের পেইজ এর এডমিন এক্টিভেটর ছিলেন। বিএনএফ চীফ আবুল কালাম আজাদের নির্দেশক্রমে তিনি এ পেইজটি ডিলিট করে দিয়েছেন।
তিনি ন্যাশনাল লেবার পার্টি-এনএলপি’র প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ছিলেন। রাজনীতির নতুন ট্রাম্পকার্ডে নিজ ও নিজের দলের নেতাকর্মীদের নাম লেখাতে তিনি গত ১৮ মে ২০১৩ তারিখ তার দলীয় নেতাকর্মীসহ আনুষ্ঠানিকভাবে নিবন্ধনের জন্য প্রকৃয়াধীন বিএনএফ এ যোগদান করেন। নিজ দল ত্যাগ করে বিএনএফ এ যোগদানের সময় তাকে কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান ও এনএলপি’র মহাসচিব সাজিদুর রহমান চৌধুরীকে যুগ্ম মহাসচিব পদ দেবার কথা থাকলেও র্দীঘ ৬ মাসের বিএনএফ জীবনে কোন পদ-পদবী না পাওয়াই এ পদত্যাগের কারণ বলে জানা যায়। বিএনএফ এর বহিষ্কার সংস্কৃতি ভাঙতে তার এ পদত্যাগ কিনা বিষয়টি জানতে চাইলে তিনি এ বিষয়ে অজানা আশংকার কারণে মুখ খুলতে রাজী হন নি।