সত্যিই কি মহিলারা কিছু বিশেষ ছলনায় প্ররোচিত করে ফেলেন পুরুষদের? আটকে ফেলেন ছলনার ফাঁদে? তাহলে জেনে নিন তাদের ৫টি ছলনার অভিনব কৌশল-
চোখের জল : মহিলারা খুব সহজেই একজন পুরুষকে ফাঁদে ফেলতে পারে। তবে কীভাবে? চোখের দুই ফোঁটা জলই একজন পুরুষকে ফাঁদে ফেলার জন্য যথেষ্ট। এক্ষেত্রে তেমন কোনও কষ্ট ছাড়াই যেকোনো কাজে পটিয়ে ফেলা যায় একজন পুরুষকে।
অফিসের কাজের চাপে অতিষ্ট হওয়ার অভিনয় করে চোখের জল ফেলেই কি সুন্দর আরেক সহকর্মীকে গাধার মতোন খাটিয়ে নিতেন নায়িকা। কারণ, আজো অধিকাংশ পুরুষই নারীর চোখের জলকে অবহেলা করতে পারেন না।
ইমোশনাল অত্যাচার : সাধে কি আর গানটি লেখা হয়েছিল? ‘ইমোশনাল অত্যাচার’ করে একজন নারী খুব সহজেই একজন পুরুষকে পটিয়ে ফেলতে পারে। একবার ইমোশোনাল অত্যাচারের শিকার হলে ভালোমন্দ বিচার করার ক্ষমতা অনেক পুরুষই হারিয়ে ফেলে। বরং সবকিছুর জন্য নিজেকেই দোষী মনে হলে সেই দোষ থেকে মুক্তি পেতে অনেক কিছুই করতে প্ররোচিত হন।
সৌন্দর্য দিয়ে : নারীর রূপ একজন পুরুষের মন ভোলানোর সবচেয়ে ধারালো অস্ত্র। সুন্দরী নারীর রূপে মোহিত হন না, এমন বুকের পাটা ক’জনই বা পুরুষের রয়েছে? একজন সুন্দরী নারীর আবেদন অগ্রাহ্য করার মত মানসিক শক্তি খুব কম পুরুষেরই আছে। তাই সুন্দরী নারীরা খুব সহজেই পুরুষদের ফাঁদে ফেলতে পারে। বলতে গেলে পুরুষ নিজে গিয়ে ধরা দেয় সৌন্দর্যের ফাঁদে।
রেঁধেছি যতনে : ঠাট্টা করে অনেকে বলেন, পুরুষের মনের রাস্তা নাকি তার পেট হয়ে যায়। আর পুরুষের মন জেতার সবচেয়ে সহজ উপায় হলো সুস্বাদু রান্না করে খাওয়ানো। একজন মহিলা যদি নিজের হাতে রান্না করা জিভে জল আনা খাবার খাইয়ে একজন পুরুষকে পটাতে চায় তাহলে সেটা ফেরানোর সাধ্য খুব কম পুরুষেরই আছে।
অন্যরকম ফাঁদ : নারীদের জন্য কোনো পুরুষকে ফাঁদে ফেলার সবচেয়ে অন্যতম উপায় হলো অন্যরকম লোভ দেখানো। ইঙ্গিতময় কথাবার্তা, একটু হাসি-ঠাট্টা, চাইলেই আমি যে তোমার হতে পারি।খবর:ওয়েবসাইট, শুধুমাত্র এ পদ্ধতিটিতে একজন পুরুষকে ফাঁদে ফেলে যেকোনো ফাঁয়দা হাসিল করে ফেলে এক শ্রেণির মহিলা। এ আবেদন অগ্রাহ্য করতে পারেন না অধিকাংশ পুরুষই।