সুপার সাইফুল ইসলামের।অন্যান্য প্রশিক্ষণার্থীদের মাঝে বিষয়টি জানাজানি হলে তারা পিটিআই সুপার সাইফুল ইসলামকে হোস্টেল সুপার মাসুদুজ্জামানের বির“দ্ধে ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য চাপ সৃষ্টি করে।ফলে বাধ্য হয়ে বিষয়টি ধামাচাপা দিতে যৌন হয়রানীর শিকার শিক্ষকার পিতাকে ফোন করে পিটিআই সুপার সাইফুল ইসলাম মেয়েটি’র শারীরিক অসুস্থতার সনদ দাখিল করে পিটিআই ট্রেনিং বাতিল করে স্কুলে ফিরিয়ে নেবার সুপারিশ করেন।মুক্তিযোদ্ধা পিতা তার মান-ইজ্জতের দিকে চেয়ে সুপার সাইফুল ইসলামের কথামত একটি মেডিকেল সনদ দাখিল করে ট্রেনিং বাতিল করে বাড়িতে ফিরিয়ে নেন তার মেয়েকে।এ ব্যাপারে এ প্রতিবেদক গত সোমবার রাত ১০ টায় পিটিআই সুপার সাইফুল
ইসলামের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি মাসুদুজ্জামান নামে তার এখানে কোন ইন্সট্রাক্টর নেই বলে জানান।যৌন হয়রানীর শিকার প্রশিক্ষণার্থীর ব্যাপারে প্রশ্ন করা হলে তিনি জানান,মেয়ের পিতা একটি মেডিকেল সার্টিফিকেট দাখিল করে তার ট্রেনিং ক্যানসেল করে স্কুলে ফিরিয়ে নেন।সে তার স্কুলে জয়েন্ট করেছে।কিছুক্ষণ পর মহিলা হোস্টেল সুপার কাউসার পারভীনের সাথে এ প্রতিবেদক ফোন করে মাসুদুজ্জামানের ব্যপারে প্রশ্ন করলে তিনি মাসুদুজ্জামান পুর“স হোস্টেল সুপার হিসাবে নিয়োজিত আছেন বলে জানান।প্রশিক্ষণার্থীকে মাসুদুজ্জামান কতৃক যৌন হয়রানীর ব্যপারে প্রশ্ন করা হলে
কাউসার পারভীন জানান,আমরা একটু গল্প-গুজব করতে দেখেছি।পরে কতৃপক্ষ তার বির“দ্ধে ব্যবস্থা গ্রহন করেছে।একটি সুত্র জানায়,প্রশিক্ষণার্থীর সাথে মাসুদুজ্জমানের যৌন কেলেংকারী ঘটনা ফাঁস হবার পর মহিলা হোস্টেল সুপার হিসাবে কাউসার পারভীনকে নিয়োগ দেয়া হয়।কাউসার পারভীন পুর্বে মহিলা হোস্টেল সুপার হিসাবে নিয়োজিত থাকাবস্থায় তাকে সরিয়ে সেখানে মাসুদুজ্জামানকে দেয়া হয়েছিল।পরে আবার কাউসার পারভীনকে আনা হয়।বিষয়টি নিয়ে পিটিআই শিক্ষক ও প্রশিক্ষণার্থীদের মাঝে চলছে নানা কানাঘুষা।তারা লম্পট এ ইন্সট্রাক্টর এর বির“দ্ধে দ্র“ত বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহনের দাবী জানিয়েছেন।