১. ফেস টোনার : সেরা মানের গোলাপ জল কিনে আনুন। ভালো ব্র্যান্ডের হলে ভালো হয় যে গুলো ত্রিপলপিউরিফাইডঅর্গানিক গোলাপ জল হিসেবে বাজারে এসেছে। শতভাগ খাঁটি গোলাপ জলে ভিটামিন এএবংসিরয়েছে। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্লামাটরি উপাদান রয়েছে যা জীবাণুর সংক্রমণ রোধকরা সহত্বকের প্রদাহ জনিত সমস্যা দূর করে। তাছাড়া চোখের নিচে পাফ করে দিতে পারেন। এতে কালচে দাগ চলে যাবে। তুলায় সামান্য গোলাপ জল নিয়ে গোটা মুখে আলতো করে ঘষতে থাকুন।
২. বিছানায় সুগন্ধ :বিছানার চাদর ময়লা হলে সেখানে ঘুমানো উচিত নয়। কারণ ময়লায় ব্যাকটেরিয়া থাকে। ময়লা না থাকলেও বিছানায় একটু গোলাপ জল ছিটিয়ে দিন। এর দারুণ সুগন্ধী মনটাকে ফ্রেস করে দেবে। এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বিছানায় একটা পরিষ্কার ভাব আনবে এবংজীবাণু কিছুটা দূর হবে।
৩. গোলাপের গন্ধ যুক্ত পানীয় :চাস হযে কোনো পানীয় তে গোলাপ জল ব্যবহার করে দেখুন। দারুণ গন্ধ সহ স্বাদেও ভিন্নতা আসবে। বিশেষক রেলেমোনেডের সঙ্গে গোলাপ জলের দারুণ মিশ্রণ হয়। এর স্বাদও অপূর্ব। অনেক দেশেই লেমোনেডের সঙ্গে গোলাপ জল মেশানো পানীয় দারুণ জনপ্রিয়।
৪. আলমন্ড ও পেস্তা বাদাম :পূর্বের বহু খাবারের রেসিপিতে আলমন্ড ও পেস্তা বাদামব্যবহার করাহয়। এসব খাবারে গোলাপ জলের ব্যবহার দারুণ স্বাদ এনে দেয়। বাদামের স্বাদের সঙ্গে গোলাপ জলের মিষ্টিস্বাদের তুলনাই চলেনা। পাশাপাশি এসব বাদাম দিয়ে তৈরি ডেজার্টে ওগোলাপ জলের ব্যবহার স্বাদে ভিন্নতা আনে।
৫. চুলে শ্যাম্পুরপর গোলাপ জল :চুলে শ্যাম্পু করে এর পর গোলাপ জল যবহার করেছেন? শ্যাম্পুর পর ঝরঝরে চুলে মসৃণ ভাব এনে দেবে গোলপ জল। সুগন্ধী সহ মনে হবে চুলে কন্ডিশনার দিয়েছেন। চুলের তেল তেলে খসখ সেভাব চলে যাবে তৎক্ষণাৎ। সেই সঙ্গে চুল কেপরিপুষ্ট দেখাবে। শ্যাম্পুর পর তেল দেওয়ার মতো করে চুলে গোলাপ জল নিন।
৬. গোসলের পানিতে টনিক :অনেক বিউটি পার্লারে পানিতে মধু ওগোলাপ জলের মিশ্রণ দিয়ে গোসলের ব্যবস্থা রাখা হয়। গোটা দেহের ত্বকে ফ্রেস ওঝকঝকে ভাব এনে দেয় গোলাপজল। সঙ্গে মিষ্টি গন্ধতো বোনাস ।অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের সুবাদে পানি হবে জীবাণু মুক্ত।
৭. লোশনের সঙ্গে সুগন্ধী গোলাপ জল : ত্বকের যত্নে যে লোশন বাক্রিম বহার করেন তার সঙ্গে সামান্য পরিমাণ গোলাপ জল মিশিয়ে নিন।সুগন্ধী সহ ত্বকে কোমল মসৃণ ভাব চলে আসবে। ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে, ফুটে উঠবে সজীবতা ।সূত্র : ইন্টারনেট