তথ্য ডেস্কঃ- অ্যামাজন, নেটফ্লিক্স ও অ্যাপলের মতো বিশ্বব্যাপী প্রতিষ্ঠিত ডিজিটাল ব্যবসার ধরন বিশ্লেষণে তাদের কয়েকটি বিষয় মিল পাওয়া যায়। এসব বিষয় সচেতনভাবে ব্যবহার করে প্রতিষ্ঠানগুলো সাফল্য পেয়েছে বলে ধারণা করেন বিশ্লেষকরা। এ লেখায় থাকছে তেমন কয়েকটি বিষয়। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে বিজনেস ইনসাইডার।
১. তথ্যই সব, সবকিছুই তথ্য
ডিজিটাল ব্যবসা মানে তথ্যের ওপর অত্যন্ত নির্ভরশীল ব্যবসা। এ ব্যবসায় আপনি যত বেশি তথ্য নিয়ে কাজ করবেন ততই সাফল্য পাবেন। প্রত্যেকটি তথ্যই এখানে মূল্যবান।
২. তথ্য অনুধাবন করা
শুধু তথ্য সংগ্রহ করলে কোনো কাজ করা সম্ভব নয়। সফল ডিজিটাল ব্যবসার জন্য প্রত্যেকটি তথ্য অনুধাবন করা প্রয়োজন। আর এ তথ্যগুলো কিভাবে ব্যবহার করছেন, তার ওপর নির্ভর করছে আপনার ব্যবসার সাফল্য। এজন্য তথ্যগুলো বিশ্লেষণ, বেঞ্চমার্ক ও তুলনা করা প্রয়োজন।
৩. নতুন অপারেশন ও ব্যবসা মডেল
ডিজিটাইজেশনের জন্য প্রয়োজন পুরনো ধ্যান-ধারণা ঝেড়ে ফেলা। নতুন তথ্যের আলোকে নতুন অপারেশন শুরু করা প্রয়োজন। এছাড়া ব্যবসা মডেলেও আমুল পরিবর্তন আনতে হবে। এক্ষেত্রে অ্যামাজন, উবার, ফেসবুক কিংবা গুগলের ধারণা নেওয়া যেতে পারে।
৪. ভবিষ্যতের দিকে দৃষ্টি
অতীত কিংবা বর্তমানের বদলে ভবিষ্যতের দিকে দৃষ্টি দিন। ব্যবসায় ডিজিটাইজেশনের জন্য অতীতের উদাহরণ টেনে লাভ নেই। বর্তমান ছাড়িয়ে ভবিষ্যতের দিকে চলে যাক আপনার দৃষ্টি। ভবিষ্যতে কোন কোন ক্ষেত্রে সাফল্য আসতে পারে, ক্রেতারা কোন দিকে ঝুঁকবেন, তাই হোক আপনার ডিজিটাইজেশনের মূলমন্ত্র।
৫. প্রত্যেক গ্রাহকের পৃথক সেবা
প্রত্যেক গ্রাহকই আলাদা। কিন্তু ব্যস্ত পৃথিবীতে তাদের সত্যিকার সেবা দেওয়ার জন্য প্রয়োজন প্রত্যেকের পৃথক সেবা দেওয়া। এ কাজে প্রতিষ্ঠান যত কার্যকর হবে, ভবিষ্যতের ডিজিটাল ব্যবসায় তারা তত সফল হবে।সূত্র:ওয়েবসাইট
সফল ডিজিটাল ব্যবসার জন্য গুরুত্বপূর্ণ পাঁচ টি বিষয়
Share This