সাতক্ষীরাপ্রতিনিধিঃ “আজ চার বছর পূর্ন হলেও গাবুরা ইউনিয়ন সহ আয়লা বিধ্ব¯— উপকুলিও মানুষ আশক্সখায় রাত কাটায়।
যে কোন সময় বাদ ভেঙ্গে যেয়ে ধ্বংস করে দিতে পারে আবাস স্থলসহ জীবিকার সকল উৎস্য। ভাসিয়ে নিয়ে যেতে পারে শিশু, বৃদ্ধ ও নারীদের। আইলায় বিধ্ব¯— উুপকুলিয় বাদ আজও সঠিক ভাবে সংস্কার করা হয়নি।”
গত কাল ২৫ মে আইলার ৪ বছর পূর্তি উপলক্ষে প্রগতি আয়োজিত সভায় বক্তারা উপরোক্ত কথা বলেন। নেতৃবৃন্দ আরও বলেন, আইলা বৃদ্ধ¯— মানুষদের নিজ¯^ পায়ে দাড়ানোর জন্য যে ধরনের উদ্দোগ গ্রহন করার দরকার ছিল সে রকম পরিকল্পিত কোন উদ্দোগ নেয়া হয়নি।
বক্তারা অবিলম্বে আইলায় বিদ্ধ¯— উপকুলিয় বাধ স্থানীয় মানুষের মতামত ও জলবায়ু পরিবর্তন ঝুকি মোকাবেলায় সক্ষম জোয়ার ভাটার প্রবাহ বিবেচনায় রেখে পরিকল্পিত বাধ নির্মানের দাবি জানানো হয়।
শ্যামনগর আতরজান মহিলা মহা বিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ ও আইলা বিধ্ব¯— বাধ নির্মান কমিটির আহবায়ক অধ্যক্ষ আশেক-ই-এলাহীর সভাপতিত্বে অনুষ্টিত আলোচনা সভায় আরো বক্তব্য রাখেন শ্যামনগর পাবলিক লাইব্রেরীর সাধারন সম্পাদক অধ্যাপক মানবেন্দ্র দেবনাথ, জাসদ সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা শেখ হার“ন-অর রশিদ, অধ্যাপক দেব প্রসাদ মন্ডল, সাংবাদিক রনজিৎ বর্মন, সমাজ কর্মী এড. মুনসুর রহমান প্রমুখ।
কাজি নাসির উদ্দীন রহমান, সাতক্ষীরা