উক্ত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, তার ¯^ামী আবুল কালাম আজাদের সাথে কলারোয়া উপজেলার সীমাš—বর্তী গয়ড়া গ্রামের আমানুলাহ ও এবাদুল্যাহ যশোরে একটি রাইচ মিলে কাজ করতো। এরই সূত্র ধরে তাদের সাথে কলারোয়ার গয়ড়া গ্রামের এবাদুল্যাহ,আসমাতুল্যাহ, আহসান হাবিব ¯^পন ও রবিউল ইসলামের সাথে সূসম্পর্ক গড়ে ওঠে। তারা প্রায় সময় তালা উপজেলার মহলাপাড়া গ্রামে তাদের বাড়িতে যেত। অভাবের সংসার দেখে এবাদুল্যাহ, রবিউল ইসলাম, আহসান হাবিব ও আসমাতুল্যাহ শাহানাজ বেগমের কন্য হ্যাপি খাতুনকে (১৫) ঢাকায় ভালো চকুরি দেওয়ার কথা বলে গত বছরের ১৬ ডিসে¤^র বাড়ি থেকে নিয়ে যায়। তার পর আর ফিয়ে আসেনি। এরপর তাদের নিকট তার কণ্যাকে ফেরত চাইলে তারা জানায় তাকে ভারতের পতিতালয়ে বিক্রি করা হয়েছে। তাকে ফেরত আনতে হলে ৫০ হাজার টাকা লাগবে। এঘটনায় শাহানাজ বেগম বাদী হয়ে কলারোয়ার গয়রা গ্রামের মৃত আব্দার রহমানের পুত্র রবিউল ইসলাম ও তার পুত্র আহসান হাবিব ¯^পন, একই গ্রামের আকবর আলীর পুত্র আসমাতুল্যা ও এবাদুল্যাহকে আসামী করে তালা থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। কিš— পাচারকারি চক্ররা প্রভাবশালি হওয়ায় ও সরকার দলীয় নেতাদের ছত্রছায়ায় থাকায় কলারোয়া থানার পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করেনি। তিরি আরো জানান, নারী ও শিশু পাচারকারী রবিউল ও আহসান হাবিব ¯^পন চলতি বছরের গত ১০ মার্চ কলারোয়া থানা পুলিশের হাতে আটক হয়। তাদের বির“দ্ধে ডাকাতি, ছিনতাই, চুরি, হত্যাসহ একাধিক মামলা রয়েছে। উক্ত ব্যক্তিরা আš—জেলা নারী পাচারকারী দলের সদস্য। সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে কন্য হারা শাহানাজ বেগম তার কন্যাকে ফেরত এবং সকল আসামীদের দ্র“ত গ্রেপ্তার ও তাদের বির“দ্ধে কঠোর শা¯ি—র দাবী জানিয়ে প্রশাসনের উর্দ্ধতন কর্তৃপ¶ে আশু হ¯—¶েপ কামনা করেছেন।
কাজী নাসির উদ্দীন সাতক্ষীরা / জি নিউজ