১. বিষণ্নতা আপনার বিপাক ক্রিয়ায় বিঘ্ন ঘটায়।
২. টিনএজ বয়সে সানবার্নের কারণে যেভাবে ভুগতে হয়, বয়স্কালে মেলানোমার কারণে একই ভোগান্তি গতে পারে।
৩. বিশের কোঠায় পরিশ্রমী থাকলে মস্তিষ্ক ভালো থাকে।
৪. চল্লিশের কোঠায় পা দিয়েছেন? তারপরও রোগ প্রতিরোধে কিছু করার রয়েছে আপনার।
৫. ঠাণ্ডা কক্ষে ঘুমালে বিপাক ক্রিয়া সুষ্ঠু হয়।
৬. মেডিটেরিয়ার খাবার আপনাকে টাইপ ২ ডায়াবেটিস থেকে দূরে রাখতে পারে।
৭. কিছু ডায়েটারি ফ্যাট আপনার ওজন কমাতে পারে।
৮. শক্ত ব্যায়াম হাড়ের ঘনত্ব বাড়ায়। এটি কমে আসে বয়সের সঙ্গে।
৯. বাড়িতে মাত্র ৫ মিনিট দৌড়ান, আয়ু বাড়বে।
১০. পিরিয়ড চলাকালীন পিল খেলে তা কাজে লাগতে পারে।
১১. একটি পরিশ্রমের কাজের ধকল সামলাতে সারা দিন বসে থাকুন।
১২. বেশি বেশি কাজ করলে তা ক্ষয়রোগের কারণ হতে পারে।
১৩. কৃত্রিম চিনি বিপাক ক্রিয়ায় ব্যাঘাত ঘটায়।
১৪. সিগারেটের মতো সোডাও নারীদের দ্রুত বুড়ো বানিয়ে দেয়।
১৫. কফি আপনার দেহকে শুষ্ক করে দেয় না।
১৬. পরিশ্রম করেও ওজন না কমা খুব সাধারণ বিষয়।
১৭. প্রতিদিনই একটি আপেল চিকিৎসককে দূরে রাখতে পারে।
১৮. মনোপজের পর নারীদের কোলেস্টরেলের মাত্রা কম থাকতে পারে।
১৯. ম্যানিকিউর ল্যাম্প থেকে ত্বকের ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা না থাকলেও তা উড়িয়ে দেওয়া যায় না।
২০. আলঝেইমার এবং গর্ভকালীন সমস্যা দেখা দিতে পারে ভিটামিন ডি এর অভাব।
২১. খাদ্যতালিকার ওপর নির্ভর করে আপনার ওজন কেমন হবে।
২২. স্ট্রেস নারীর উর্বরতা কমিয়ে দিতে পারে।
২৩. এনএসএইড পেইন রিলিভারস পিঠের ব্যথা দূর করতে কাজে লাগতে পারে।
২৪. সকালে ঘরে আলো-বাতাস প্রবেশ করতে দিলে বডি ম্যাস ইনডেক্স কম থাকতে পারে।
২৫. স্তন নিয়ে নিজে পরীক্ষা করলে তা অনেকটা মেমোগ্রাম করা হয়ে যাবে। সূত্র : ইন্টারনেট