বিজিএমইএর পরিসংখ্যান অনুযায়ী, আশুলিয়ায় এ সংগঠনভুক্ত ৩২০টি কারখানা রয়েছে। দেশের মোট উৎপাদিত তৈরি পোশাকের ২০ শতাংশ এই এলাকা থেকেই সরবরাহ হয়।
আতিকুল ইসলাম বলেন, “শুক্রবার আশুলিয়ার সব কারখানা খুলে দেয়া হবে। কর্মীদের শুক্রবারের বেতন ওভারটাইম হিসাবে পরিশোধ করা হবে।”
বিজিএমইএ বিকালে আনুষ্ঠানিকভাবে এই ঘোষণা দেবে বলেও জানান সংগঠনের সভাপতি।
কারখানা বন্ধের সিদ্ধান্তের জন্য শ্রমিক সংগঠনগুলোর সমালোচনার মুখে থাকা বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, “মালিকরা কখনো কারখানা বন্ধ করতে চায় না। শ্রমিকরা কাজ না করায় কারখানাগুলো বন্ধ করে দেয়া হয়েছিলো।”
সাভারে রানা প্লাজা ধসের পর ওই এলাকার ৮০ থেকে ৯০ শতাংশ কারখানা ঠিকমতো চালানো যাচ্ছে না বলে এর আগে অভিযোগ করেছিলেন বিজিএমইএ সভাপতি।
“চলতি মাসের বেতন পাওয়ার পরপরই শ্রমিকরা কারখানায় হাজিরা দিয়ে কাজ থেকে বিরত থাকতো।”
বিভ্রান্ত না হয়ে কাজে যোগ দিতে শ্রমিকদের প্রতি আহ্বান মালিকদের নেতা আতিকুল।
সাভারে ভবন ধসে সহস্রাধিক শ্রমিকের প্রাণহানির পর গার্মেন্ট কর্মীদের বেতন-ভাতা ও কারখানার কর্মপরিবেশ নিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিরূপ আলোচনার প্রেক্ষাপটে গত রোববার শ্রমিকদের বেতন বাড়াতে মজুরি বোর্ড গঠন করে সরকার।