পুলিশ জানায়, গাইবান্ধা সদর উপজেলায় ১ জন, সাদুল্যাপুর উপজেলায় ১৩ জন, সাঘাটা উপজেলায় ১ একজন, ফুলছড়ি উপজেলায় ১ একজন, পলাশবাড়ি উপজেলায় ২ জন ও গোবিন্দগঞ্জ ৬জন কে গ্রফতার করেছে যৌথ বাহিনী। ভোট কেন্দ্রে নাশকতা ও জুয়া আইনসহ বিভিন্ন অভিযোগে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়েছে। গ্রেফতারকৃতদের কে পুলিশ জেল হাজতে প্রেরণ করেছে।
গাইবান্ধা সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মামুনুর রশিদ সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তায় স্থানীয় আওয়ামীলীগ ও বিএনপি নেতাকর্মীরা একমত হওয়ার কথা নিশ্চিত করেন।
গত ৬ জানুয়ারি দিবাগত রাত নয়টার দিকে ওই গ্রামের নরেশ চন্দ্র ও ননী গোপালের পাঁচটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও তাদের ঘরবাড়ি ভাংচুর করে স্থানীয় বিএনপি ও জামায়াত-শিবির কর্মীরা। এতে বাঁধা দেওয়ায় তারা ননী গোপাল ও নরেশ চন্দ্রকে মারপিট করে। এনিয়ে ওইদিন রাতেই ননী গোপাল বাদি হয়ে স্থানীয় নয়জন বিএনপি নেতাকর্মীকে আসামি করে সদর থানায় মামলা করেন। এই ঘটনার জের ধরে পরদিন ৭ জানুয়ারি সকালে স্থানীয় আওয়ামীলীগ ও যুবলীগ কর্মীরা কুপতলা বাজারে মিছিল বের করে। এসময় মিছিলকারিরা কুপতলা ইউনয়ন বিএনপির সভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলামকে দেখতে পেয়ে ধাওয়া করে তাকে মারপিট করে।