জি নিউজ ডেস্কঃ- জার্মানির তরুণরা ক্রমেই স্মার্টফোনের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে৷ এই যন্ত্রটি না থাকলে জরুরি কিছু হাতছাড়া হয়ে গেল, বাইরের জগত থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়লো বলে মনে হয় তাদের৷ এক জরিপে অংশ নেয়া ৬০ শতাংশ জানায় সেক্সের চেয়ে মোবাইল ফোন তাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ জার্মানির বড় বড় শহরে এই দৃশ্যটা প্রায়ই চোখে পড়ে: তরুণ-তরুণীরা মাথা নীচু করে নিবিষ্ট মনে স্মার্টফোনের দিকে তাকিয়ে আছে, নাড়াচাড়া করছে৷ ইতিমধ্য বস্তুটি এতোই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে তাদের কাছে যে, এটি ছাড়া তারা চিন্তাই করতে পারে না৷ জরিপের ফলাফল-বন শহরের ১৮ বছর বয়সি ইউডিথ ও ২০ বছর বয়সি কার্লের কাছেও স্মার্টফোন একটি আবশ্যকীয় সামগ্রী৷ কোন জিনিসটা তারা একেবারেই মিস করতে চায় না, এই প্রশ্নের উত্তরে উভয়েই বলে ‘স্মার্টফোন’৷জনমত গবেষণা ইন্সটিটিউট ফরসা ২০১২ সালে ১৪ থেকে ১৯ বছর বয়সিদের মোবাইল টেলিফোনের ব্যবহার নিয়ে একটি জরিপ চালায়৷ ফলাফল অত্যন্ত স্পষ্ট: পাঁচ জনে চার জন উত্তর দেয় মোবাইল ফোনের চেয়ে বরং অ্যালকোহল ছাড়তে পারবে তারা৷ দুই তৃতীয়াংশ জানায় টেলিভিশন দেখা ছাড়া তারা চলতে পারবে কিন্তু মোবাইল ফোন ছাড়া নয়৷ ৬০ শতাংশ জানায় সেক্সের চেয়ে মোবাইল ফোন তাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ৷মিউনিখ বিশ্ববিদ্যালয়ের কমিউনিকেশন বিজ্ঞানী প্রফেসর হানস-ব্যার্ন্ড ব্রোসিয়ুস এর কারণ হিসাবে বলেন, তরুণরা সাধারণত সচল৷ বয়স্কদের মতো একজায়গায় আবদ্ধ নয়৷ প্রাপ্তবয়স্কদের সাধারণত একট কর্মস্থল থাকে, যেখানে তাঁরা আট ঘণ্টা কাটান৷ বাড়িতেও তাঁদের একটি কাজের ঘর থাকে৷ সেসব জায়গা থেকেই তাঁরা ইন্টারনেট ও অনলাইনে হাত বাড়ান৷ তরুণদের পথেঘাটে এই কাজটি করতে হয়৷ স্মার্টফোন ছাড়া ‘জীবন অচল’-১৮ থেকে ২৫ বছর বয়সিরা দৈনিক গড়ে সাড়ে তিন ঘণ্টা স্মার্টফোন নিয়ে ব্যস্ত থাকে৷ ২০১৩ সালে ফোকুস ম্যাগাজিনের পক্ষ থেকে চালানো একটি সমীক্ষায় এই তথ্য জানা যায় জনমত গবেষণা ইন্সটিটিউট ফরসা ২০১২ সালে ১৪ থেকে ১৯ বছর বয়সিদের মোবাইল টেলিফোনের ব্যবহার নিয়ে একটি জরিপ চালায়৷ ফলাফল অত্যন্ত স্পষ্ট: পাঁচ জনে চার জন উত্তর দেয় মোবাইল ফোনের চেয়ে বরং অ্যালকোহল ছাড়তে পারবে তারা৷ দুই তৃতীয়াংশ জানায় টেলিভিশন দেখা ছাড়া তারা চলতে পারবে কিন্তু মোবাইল ফোন ছাড়া নয়৷ ৬০ শতাংশ জানায় সেক্সের চেয়ে মোবাইল ফোন তাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ৷মিউনিখ বিশ্ববিদ্যালয়ের কমিউনিকেশন বিজ্ঞানী প্রফেসর হানস-ব্যার্ন্ড ব্রোসিয়ুস এর কারণ হিসাবে বলেন, তরুণরা সাধারণত সচল৷ বয়স্কদের মতো একজায়গায় আবদ্ধ নয়৷ প্রাপ্তবয়স্কদের সাধারণত একট কর্মস্থল থাকে, যেখানে তাঁরা আট ঘণ্টা কাটান৷ বাড়িতেও তাঁদের একটি কাজের ঘর থাকে৷ সেসব জায়গা থেকেই তাঁরা ইন্টারনেট ও অনলাইনে হাত বাড়ান৷ তরুণদের পথেঘাটে এই কাজটি করতে হয়৷ স্মার্টফোন ছাড়া ‘জীবন অচল’-১৮ থেকে ২৫ বছর বয়সিরা দৈনিক গড়ে সাড়ে তিন ঘণ্টা স্মার্টফোন নিয়ে ব্যস্ত থাকে৷ খবর-ডিডাব্লিউ,২০১৩ সালে ফোকুস ম্যাগাজিনের পক্ষ থেকে চালানো একটি সমীক্ষায় এই তথ্য জানা যায়